Jaler opare book and story is written by Mallika Mukherjee in Bengali . This story is getting good reader response on Matrubharti app and web since it is published free to read for all readers online. Jaler opare is also popular in Fiction Stories in Bengali and it is receiving from online readers very fast. Signup now to get access to this story.
জলের ওপারে - Novels
by Mallika Mukherjee
in
Bengali Fiction Stories
গল্পের নায়ক কিন্জান, শৈশবকালে অবাক চোখে নায়াগ্রার জলপ্রপাতটির দিকে তাকিয়ে থাকত। বিশাল জলপ্রপাত তাকে জাদুর মতো মুগ্ধ করেছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে সে মনস্থ করেছে যে একদিন সেই বিশাল জলপ্রপাতটি অতিক্রম করবে। এটাই তার একমাত্র স্বপ্ন হয়ে উঠল। কিন্তু জেনে মা রাস্বী খুব ভয় পেয়েছিল কারণ এই খেলায় পুত্রের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল। ছেলের জিদ দেখে মা তাঁর সাহসী পুত্র কিন্জানকে নদীর তীব্র জলের মধ্যে পড়তে রোধ করতে, সমস্ত কৌশল অবলম্বন করেছিলেন। রাস্বী কি নায়াগ্রা জলপ্রপাতটি অতিক্রম করার ছেলের আবেগকে আটকাতে পেরেছিলেন? কিন্জান কি তার স্বপ্ন পূরণ করেছিলেন? এটি জানতে আপনাকে এই উপন্যাসটি পড়তে হবে।
গল্পের নায়ক কিন্জান, শৈশবকালে অবাক চোখে নায়াগ্রার জলপ্রপাতটির দিকে তাকিয়ে থাকত। বিশাল জলপ্রপাত তাকে জাদুর মতো মুগ্ধ করেছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে সে মনস্থ করেছে যে একদিন সেই বিশাল জলপ্রপাতটি অতিক্রম করবে। এটাই তার একমাত্র স্বপ্ন হয়ে উঠল। কিন্তু ...Read Moreমা রাস্বী খুব ভয় পেয়েছিল কারণ এই খেলায় পুত্রের মৃত্যু নিশ্চিত ছিল। ছেলের জিদ দেখে মা তাঁর সাহসী পুত্র কিন্জানকে নদীর তীব্র জলের মধ্যে পড়তে রোধ করতে, সমস্ত কৌশল অবলম্বন করেছিলেন। রাস্বী কি নায়াগ্রা জলপ্রপাতটি অতিক্রম করার ছেলের আবেগকে আটকাতে পেরেছিলেন? কিন্জান কি তার স্বপ্ন পূরণ করেছিলেন? এটি জানতে আপনাকে এই উপন্যাসটি পড়তে হবে।
দুই দাদুর মুখ থেকে সোমালিয়ায় কিন্জানের গল্প শুনে সবাই অবাক হয়ে গেল।খুব কম বয়স থেকেইকিন্জান মনোযোগ দিয়ে নায়াগ্রা জলপ্রপাতদেখত। সিনেমা বা টিভির স্ক্রিন দেখার সময়বাচ্চারা যেমন চেতনা হারায়, সে এই বিশালাকার জলপ্রপাতের দিকে তাকিয়ে থাকতো।ভিজে সিলভার স্ক্রিনেরমতো,জলের অসীম চাদরটি ...Read Moreএতটাই মুগ্ধ করেছিল যে সে পুরো বিশ্বকে ভুলে গিয়েছিল।এমনকি যখন আমেরিকান সেনাবাহিনীতে সৈনিক,তার পিতার মৃত্যুর সংবাদ পেয়েওরাসবি সে সেখানে কয়েক ঘন্টা বসে থাকার স্বাভাবিক অভ্যাস ত্যাগ করেনি। কিন্জানের মা রাস্বী চেয়েছিলেন তার ছেলে সেনাবাহিনীতে যোগ দিক। যদিও সে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চায়নি, পনের বছর বয়সী ছেলে তার মা তাকে যা করতে বলেছিল তাই করেছিল। একজন ব্যক্তি অন্যের কথা শুনে কোনও
তিন রাত আরো গভীর হয়ে চলেছে। বাচ্চাদের বাবা-মা অবাক!সাধারণত যে বাচ্চারা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে তারা গল্পটিতে এতটাই ক্ষিপ্ত হয় যে বুঝতেই পারেনি, দুপুর থেকে সন্ধ্যা,আবার সন্ধ্যা থেকে রাত হয়ে গেল! সকলেই কিন্জানের গল্পের শেষটি জানতে এতোটাই আগ্রহী ছিল ...Read Moreতারা তাদের ক্ষুধা ও তৃষ্ণা ভুলে গিয়েছিল। কিছুদিন আগেই বাচ্চারা ও তাদের বাবা-মা বাফেলো শহরের সেই জায়গাগুলি দেখেছিল, তাই তারা অনুভব করছিল, যেন তাদের মাঝেই ইতিমধ্যে কিছু ঘটেছে। গল্পের এই বিরতির পর, দাদু নিজেই বুঝতে পেরেছিলেন যে তার অতিথিরা দুপুরের পর থেকে কিছু খায়নি। দুই বোন, যারা এই ভারতীয় পরিবারকে দাদুর কাছে রেখে তাদের ফ্ল্যাটে গিয়েছিল, দরজা খুলে একটি বড়
চার কিন্জানের মা রাস্বী মূলত ভারতবর্ষের। তিনি জয়সালমেরের কাছে খুব ছোট একটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। রাস্বীতার জীবনের প্রথম চার বছর কখনও চাঁদ দেখেনি। এমনকি তারকারা কী তা তিনি জানতেন না। জীবনের প্রথম চার বছর রাসবি ফুল, গাছ এমনকি পাখিও ...Read Moreনি।বালু ওবালুরচারপাশে একটি উঁচু পাথরের প্রাচীর, এবং আকাশ থেকে আসে সূর্যের আলোকেবল তাঁর জীবন। তার মা এই সূর্যের আলোতে অন্য মহিলাদের সাথে চাকি পিসতেন, কখনও কাপড় বোনা, কখনও বাঁশের ঝুড়ি তৈরি করতেন, কখনও পাথর ভাঙ্গতেন। কাজের মাঝেই মাপেঁয়াজ, চাটনি বা কিছু ডালের সাথে শুকনো চারটি মোটা মোটা রুটি পেতেন। মা সে রুটিনিজেখেতেনএবং তার কিছুটাছোট রাস্বীকে দিতেন,যার নাম তখন রাসবালা,রাস্বী নয়।রসবালার
পাঁচ সেদিন ওয়াশিংটনের রোদ কিছুটা নরম ছিল। যেখানে দিন শুরু হয় রাত নয়টায়,কিছু কুয়াশাচ্ছন্ন মেঘ তাড়াতাড়ি সন্ধ্যা নিয়ে এলো। হোয়াইট হাউসের সামনে লম্বা লনে মানুষের হাঁটাচলা প্রতিদিনের মতোই মনোরম ছিল। একদিকে যুবক ও শিশুদের বৃত্ত দেখে মনে হয়েছিল কেবল ...Read Moreমেলা। লোকেরা দেখছিল, এই ছোট্ট ব্রাজিলিয়ান কুকুরছানা যে লোকের বৃত্তে,ঘুরে ঘুরে নাচছিল।সম্ভবত কেউ তাকে মদ খাইয়ে দিয়েছিল। সে এমন উন্মত্ততায় নাচছিল যে তার গলায় বাঁধা সোনার স্কার্ফ একটি পতাকার মতো বাতাসে দুলছিল। শুধু বাচ্চারা নয়, ছোট্ট কুকুরের মালকিন মোম গ্রেটা এবং নিউ ইয়র্ক থেকে আসা তার বন্ধুও হাততালি দিচ্ছিল। একটু দূরে দাঁড়িয়ে একজন ফটোগ্রাফার এই অনন্য দৃশ্যটি ক্যামেরায় ধরা শুরু